স্বাগতম
পরিবর্তিত সময়ের দাবির প্রেক্ষিতে শিশুদের জ্ঞান অর্জনের জন্য স্থাপিত হয়েছে “ গিলাবাড়ী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়” তথা এই বিদ্যাপীঠ । অভিজ্ঞ পরিচালকমন্ডলী ও জ্ঞানী-গুণী শিক্ষক সমন্বয়ে স্কুলের শিক্ষা ও অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে । “ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুদের অন্তরে”। আজিকার শিশু আগামী দিনের সুনাগরিক এবং ভবিষ্যৎ জীবন ধারার এক শ্রেষ্ঠ সম্পদ । এজন্য শিশুদের প্রকৃত শিক্ষা ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা একান্ত অপরিহার্য । তাই অভিভাবকবৃন্দের পাশাপাশি শিশুদের মেধা বিকাশে এবং চরিত্র গঠনের প্রাথমিক কাজ সম্পন্ন করার দায়িত্ব এ প্রতিষ্ঠানের । এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আমরা তো একে অন্যের সহায়ক স্বজন । শ্রদ্ধায়, স্নেহে ভালবাসায় অনন্য পরিবার গড়ার দায়িত্ব আমাদের সবার । সম্মিলিত প্রয়াসে আমরা এই স্কুলটিকে গড়ে তুলব খ্যাতিধন্য এক বিদ্যায়তনে । যাঁদের মেধা, শ্রম ও আর্থিক সহযোগিতায় “ গিলাবাড়ী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়” পূর্ণতা পেয়েছে তাঁদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি । এই মহৎ উদ্যোগ গ্রহণের কারনে তাঁরা জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন । সবার প্রতি অনুরোধ এ প্রতিষ্ঠানের সীমাবদ্ধতা ও ত্রুটিগুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন । পরিশেষে মহান আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া আদায় করছি । রাব্বুল আল-আমিন আমাদের চলার পথ সহজ করে দেন ।<br /> <br /> পরিবর্তিত সময়ের দাবির প্রেক্ষিতে শিশুদের জ্ঞান অর্জনের জন্য স্থাপিত হয়েছে “ গিলাবাড়ী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়” তথা এই বিদ্যাপীঠ । অভিজ্ঞ পরিচালকমন্ডলী ও জ্ঞানী-গুণী শিক্ষক সমন্বয়ে স্কুলের শিক্ষা ও অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে । “ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুদের অন্তরে”। আজিকার শিশু আগামী দিনের সুনাগরিক এবং ভবিষ্যৎ জীবন ধারার এক শ্রেষ্ঠ সম্পদ । এজন্য শিশুদের প্রকৃত শিক্ষা ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা একান্ত অপরিহার্য । তাই অভিভাবকবৃন্দের পাশাপাশি শিশুদের মেধা বিকাশে এবং চরিত্র গঠনের প্রাথমিক কাজ সম্পন্ন করার দায়িত্ব এ প্রতিষ্ঠানের । এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আমরা তো একে অন্যের সহায়ক স্বজন । শ্রদ্ধায়, স্নেহে ভালবাসায় অনন্য পরিবার গড়ার দায়িত্ব আমাদের সবার । সম্মিলিত প্রয়াসে আমরা এই স্কুলটিকে গড়ে তুলব খ্যাতিধন্য এক বিদ্যায়তনে । যাঁদের মেধা, শ্রম ও আর্থিক সহযোগিতায় “ গিলাবাড়ী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়” পূর্ণতা পেয়েছে তাঁদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি । এই মহৎ উদ্যোগ গ্রহণের কারনে তাঁরা জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন । সবার প্রতি অনুরোধ এ প্রতিষ্ঠানের সীমাবদ্ধতা ও ত্রুটিগুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন । পরিশেষে মহান আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া আদায় করছি । রাব্বুল আল-আমিন আমাদের চলার পথ সহজ করে দেন ।
সভাপতির বানী

ঠাকুরগাঁও জেলা সদর টাঈন নদী ঘেঁষে ০১/০১/১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠা হয় “গিলাবাড়ী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়” যার নামকরন করেছেন প্রধান শিক্ষক জনাব মো: শাহজাহান-ই-হাবিব। অবহেলিত এবং শিক্ষায় পিছিয়ে থাকা এলাকাকে আলোকিত করার মহান প্রয়াসে স্থানীয় জনসাধারনকে উজ্জ্বীবিত করে ১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দে তিনি এই বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন, স্থানীয় জনসাধারন এই প্রতিষ্ঠানটিকে এলাকার ‘আলোক বর্তিকা’ বলে মনে করেন। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার যদিও মাত্র কয়েক বছর কিন্তু বিদ্যালয়টি বর্তমানে স্ব-মহিমায় মহিমান্বিত। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি ,শিক্ষক/কর্মচারী, অভিভাবক ও শিক্ষার্থী উভয়ের মধ্যে একটি পরিবারের মত মিলবন্ধন অটুট। যা অনেককে আকৃষ্ট করেছে। আর এজন্য ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হিসেবে আমি গর্ববোধ করি। প্রত্যাশা রইল এই বিদ্যালয়ের বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীরা বিশ্বয়নের যুগে সমস্থ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে নিজেদেরকে উপযুক্ত করে গড়ে তুলবে এবং আলোকিত দেশ গঠনের তাদের ভূমিকা খাকবে।
নোটিশ বোর্ড
প্রধান শিক্ষকের বাণী

গিলাবাড়ী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় , ঠাকুরগাঁও সদর , ঠাকুরগাঁও পরিবর্তিত সময়ের দাবির প্রেক্ষিতে এই এলাকার পিছিয়ে থাকা বঞ্চিত মানুষদের জ্ঞানের আলোয় আলোকিত করার নিমিত্তে স্থানীয়দের সংগঠিত করে “ গিলাবাড়ী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় নামকরন দিয়ে জমি রেজিষ্ট্রি সহ ০১/০১/১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে পূর্বানমতি পেয়ে ০১/০১/১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দে শিক্ষক ও কর্মচারীদের নিয়োগ প্রত্রিয়া সম্পন্ন করে সামান্য সংখ্যক ছাত্রছাত্রীকে নিয়ে এই বিদ্যাপী এর যাত্রা শুরু হলেও ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দে এসে বিদ্যালয়টি আজ নিজ মহিমায় মহিমান্বিত । বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পূর্বে এলাকাটি ছিল অনগ্রসর এবং অনেকাংশে অবহেলিত । আজ সবদিকে গতি এসেছে । নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে এবং আলোকিত সমাজ গঠনে এই বিদ্যালয়টির অবদান অপরিসীম। বিদ্যালয়টির ছাত্রছাত্রী শুধু পড়াশুনারয় নয় বরং তারা প্রতিষ্ঠানটির সুনাম-সুখ্যাতি অক্ষুন্ন রাখাসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক এবং শিক্ষা কার্যক্রম অংশগ্রহন ও ভাল মানুষ হওয়ার প্রত্যয়ে শফত নিয়েছে। যে প্রত্যাশা নিয়ে এই বিদ্যাপী এর যাত্রা শুরু হয়েছিল তা আজও কমেনি বরং বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। আমি আশা এবং বিশ্বাস করি আগামী দিনগুলোতে এই বিদ্যাপীট এর অগ্রগাত্রা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া সু-শিক্ষা এবং আলোকিত সমাজ ও দেশ গঠনে অগ্রনী ভূমিকা পালন করবে। এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আমরা একে অন্যের সহায়ক স্বজন। শ্রদ্ধায়, স্নেহে এবং ভালবাসায় অনন্য পরিবার,সমাজ ও দেশ গড়ার দায়াত্ব আমাদের সবার। তাই তো শুধু ফলাফল নয় ভাল মানুষ তৈরী করা এবং ডিজিটাল ও দূর্নীতিমুক্ত দেশ গড়ার অংশীদার হওয়া আমাদের প্রানের অংগীকার।
More